টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ (Homeopathic treatment of tumors)

টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ 

(Homeopathic treatment of tumors)


টিউমারের হোমিও চিকিৎসা
টিউমারের হোমিও চিকিৎসা 

টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

টিউমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে হয়ে থাকে। ইহা নানা কারণে হতে পারে যেমন,আঘাত লাগা,ঘর্ষণ,বংশগত,পেষণ,পুরাতন ফোড়া বা ক্ষত থেকে,বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক পদার্থ শরীরে লাগা,হরমোনের অভাবে স্তন টিউমার,খাদ্যের অপুষ্টি জনিত,জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার ইত্যাদি। সম্পর্কে পন্ডিতগণ এখনও সঠিক কারণ বের করতে পারেনি। যাই হোক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় টিউমার আরোগ্য হইতে দেখা যায়। হোমিওপ্যাথি ঔষধের দ্বারা টিউমারের বৃদ্ধি স্থগিত করা যায়। নিম্নে লক্ষণ অনুযায়ী কিছু হোমিও ঔষধ এর বর্ণনা দেওয়া হলঃ

থুজাঃ কানের ভিতর অর্বুদ,নাকের ভিতর পলিপাস,শরীরের বিভিন্ন স্থানে টিউমার,সাইকোটিক দোষযুক্ত রোগীদের বেশী উপকারে আসে। ৩০-২০০ দিনে মাত্রা, উচ্চ শক্তি সপ্তাহে,পক্ষকালে বা মাসান্তে বার সেব্য।

কোনিয়ামঃ পেটে,স্তনে বা শরীরের যে কোন স্থানে শক্ত টিউমার তথায় সূচ ফোটানো ব্যথা,কোন আঘাত লাগার ফলে টিউমার তাহাতে ব্যথা থাকিলে কোনিয়াম তাহার এক মাত্র ঔষধ। ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

স্টাফিসেগ্রিয়াঃ শীত কাতর,বদরাগী,অত্যন্ত কামুক,পোকা ধরা দাঁত,খিটখিটে মেজাজ,এই ধাতুর রোগীর চোখের পাতায় অঞ্জনী হওয়ার পর স্থানে ছোট টিউমার এর মত হইয়া থাকিলে ইহা উত্তম,এছাড়া চোখের পাতার টিউমারে ভাল কাজ করে। ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

গ্রাফাইটিসঃ শীত কাতর,কোষ্টবদ্ধতা, স্থুলকায় চর্ম পীড়া গ্রস্থ রোগীদের চোখের পাতার টিউমারে অব্যর্থ। ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

পালসেটিলাঃ শান্ত স্বভাব কোমল মন,অল্প কথায় মনে ব্যথা,গরম কাতর,এই ধাতুর রোগীর চোখের নিচের পাতায় আঞ্জনী হওয়ার পরে টিউমার এর মত হলে অব্যর্থ। ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

হেক্লালাভাঃ ঘাড়ে বড় শক্ত গ্লান্ড (টিউমার) ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

ব্যারাইটা কার্বঃ শীত কাতর রোগী ঘাড়,গলা,বগল বা শরীরের কোন স্থানে নরম তুলতুলে টিউমার তাহা বড় হোক আর ছোট হোক ব্যরাইটা কার্ব তা আরোগ্য করতে সক্ষম। নবজাত শিুশুর মাথায় টিউমার নরম তুলতুলে টিউমারে অব্যর্থ্য ৩০-২০০ সকাল বিকাল মাত্রা। পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

ক্যালকেরিয়া কার্বঃ স্থুলকায় মেদপূর্ণ থলথলে মাংস সম্ভত রোগীদের মাথার ঘামে বালিশ ভিজে অল্পতে ঠান্ডা লাগে,এই ধাতুর রোগীর শরীলের যে কোন স্থানের টিউমারে উপকারী। ২০০ দুই মাত্রা পুরাতন হলে উচ্চ শক্তি।

ফাইটোলক্কাঃ মহিল্যাদের স্তনে টিউমার হলে ফোটা করে দিনে বার খাওযার ৩০ মিনিট আগে।

জার্মানী  R-17 নম্বর ১৫ ফোটা ঔষধ  বার সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ার আগে বা পরে।

 

বাইওকেমিকঃ

ক্যালকেরিয়া ফ্লোরঃ শরীরের পাথরের মত শক্ত টিউমারে অব্যর্থ। ১২ এক্স হতে উচ্চ শক্তি।

ক্যালকেরিয়া ফসঃ হাতের কব্জিতে শক্ত টিউমারে অনেক রোগী আরোগ্য হইয়াছে,কোন রোগী আরোগ্য নাহলে সালফার দুই এক মাত্রা দিয়ে তারপর শক্তি পরিবর্তন করিয়া ক্যালকেরিয়া ফস ব্যবহার করিলে টিউমার আরোগ্য হয়। ১২-৩০-২০০ এক্স।

 

মাংস,ডিম, টক খাওয়া নিষেধ। দুধ মাখন ঘৃত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।


we:`ª: †nvwgIc¨vw_ Jla KLbI Wv³v‡ii civgk© Qvov wb‡R wb‡R e¨envi Ki‡eb bv|


‡LjvwU covi Rb¨ mKj‡K AmsL¨ ab¨ev`|

Next Post Previous Post